বৃহস্পতিবার, জানুয়ারী ১৬, ২০২৫
 শিরোনাম
দীর্ঘ ১৭ বছর পর কারামুক্ত লুৎফুজ্জামান বাবর বাতিল করা হয়েছে ‘জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন-২০২৩’ শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ সেনাবাহিনীর শীতবস্ত্র বিতরণ রাঙ্গামাটির সাজেকে সরকার পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজ জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক বাইডেন বিদায়ী ভাষণে অলিগার্কি সম্পর্কে সতর্ক করলেন নির্বাচনের আগেই গণহত্যার বিচার সম্পন্ন করা সম্ভব : আসিফ নজরুল এনসিটিবি ভবন ঘেরাও কর্মসূচিতে হাতাহাতি ও হামলা, অনেকে আহত অপরাধ ও বিতর্কিত ভূমিকায় জড়িত সব কর্মকর্তাদের ধরা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

বিএনপি নেতা মিজানুরের জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্র মামলার জামিন

বিএনপি নেতা মিজানুরের  জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্র মামলার জামিন

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ভুঁইয়া মিল্টনের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

আজ ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হকের আদালতে তিনি আত্মসমর্পন করে আপিলের শর্তে জামিনের আবেদন করেন।

শুনানি শেষে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।

এর আগে ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নুর এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে সাংবাদিক শফিক রেহমান, দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও মিজানুর রহমান ভূঁইয়াসহ পাঁচজনের সাত বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। পরে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২২ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আসামি মিজানুরের সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাসের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুনসহ বিএনপি ও দলটির নেতৃত্বাধীন জোটভুক্ত অন্য দলগুলোর উচ্চপর্যায়ের নেতারা  একত্রিত হয়ে পরস্পর যোগসাজশে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার ছেলে ও তার প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে আমেরিকায় অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করেন।

এ ঘটনায় ডিবি পুলিশের তৎকালীন পরিদর্শক ফজলুর রহমান ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট বাদী হয়ে পল্টন মডেল থানায় এ মামলা করেন। ২০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। এ মামলায় সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১২ জনের সাক্ষ্য নেন আদালত।