সোমবার, নভেম্বর ১০, ২০২৫
 শিরোনাম
ডিএমপির ৫ এডিসিকে বদলি করা হয়েছে রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডাকলেন তারেক রহমান কক্সবাজার সৈকতের ভাঙন রোধে ৬২৪ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদিত সেবাগ্রহীতার বিরুদ্ধে দুর্ব্যবহার করলে নেয়া হবে কঠোর পদক্ষেপ শহীদ মিনারে তৃতীয় দিনেও চলছে শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি হাজিরা দিতে এসে খুন হলেন শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন জাতীয় ঈদগাহে বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা অতীতের কলঙ্ক ঘোচাতে সুষ্ঠু নির্বাচনের বিকল্প নেই: ইসি আনোয়ারুল চট্টগ্রাম বন্দরকে আন্তর্জাতিক মানে নিতে বিদেশি ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন: নৌপরিবহন উপদেষ্টা প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ

প্রধান উপদেষ্টার পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগদান

প্রধান উপদেষ্টার পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগদান

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস আজ ভ্যাটিকান সিটিতে পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিয়েছেন।

গত সোমবার ৮৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করা পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া আজ সেন্ট পিটার্স স্কয়ারে শুরু হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, প্রিন্স উইলিয়ামসহ বেশ কয়েকজন বিশ্বনেতা এবং বিশিষ্টজন সেন্ট পিটার্স স্কয়ারে এ অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিয়েছেন।

অধ্যাপক ইউনূস বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় নেতা এবং বিশিষ্টজনদের মাঝে আসন গ্রহণ করেন।

ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেইন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ, স্পেনের রাজা ফিলিপ ষষ্ঠ ও রানি লেতিজিয়া, জার্মানির প্রেসিডেন্ট ফ্রাংক-ভাল্টার স্টাইনমায়ার, বিদায়ী চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ, ইতালির প্রেসিডেন্ট সার্জিও মাত্তারেল্লা এবং প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনিসহ অন্যান্য ইউরোপীয় নেতা অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় উপস্থিত রয়েছেন।

ইতালির পুলিশ জানিয়েছে, পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া উপলক্ষ্যে প্রায় ১ লাখ ৪০ হাজার মানুষ সেন্ট পিটার্স স্কয়ার ও এর আশপাশের রাস্তায় জমায়েত হয়েছেন।

পুলিশ আরও জানায়, ‘অনুষ্ঠান শুরুর এক ঘণ্টা আগে ৪০ হাজার মানুষের ধারণক্ষমতা সম্পন্ন সেন্ট পিটার্স স্কয়ার প্রায় পূর্ণ হয়ে যায়। ভ্যাটিকানের দিকে যাওয়া ভিয়া দেলা কনসিলিয়াজিওন সড়ক এবং আশপাশের রাস্তায় প্রায় ১ লাখ মানুষ আগেই উপস্থিত হন।’

প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিস অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাজের দারুণ ভক্ত ছিলেন এবং তাঁর কাজের ভূয়সী প্রশংসা করতেন।

বিশেষ করে বিশ্বজুড়ে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য অধ্যাপক ইউনূসের কর্মযজ্ঞ এবং তাঁর ‘তিন শূন্য’ তত্ত্ব  —যেখানে কোনো বেকারত্ব, দারিদ্র্য এবং কার্বন নিঃসরণ থাকবে না, এর প্রশংসা করতেন।

রোমের ভ্যাটিকানে তিনি ২০০৬ সালের শান্তিতে নোবেল বিজয়ীর সঙ্গে যৌথভাবে ‘তিন শূন্য উদ্যোগ’ও চালু করেছিলেন।