রবিবার, এপ্রিল ২০, ২০২৫
 শিরোনাম
এনসিপি নেতৃবৃন্দের ভূমিকা অগ্রগণ্য ভূমিকা পালন করেছে ফ্যাসিবাদ নির্মূলে : আলী রীয়াজ পাটের তৈরি বাজারের ব্যাগ সরবরাহ করা হবে ভর্তুকি মূল্যে : পরিবেশ উপদেষ্টা সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা বাড়তে পারে কাল থেকে বিচারকাজ শুরু হাইকোর্টের ৪৮টি বেঞ্চে ঢাকা ও ইসলামাবাদের এফওসি প্রায় ১৫ বছর পর অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান জানালো ঢাকা শহরের চারদিকে ব্লু নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা হবে : পানি সম্পদ উপদেষ্টা মৎস্যের গুণগত মান এবং রপ্তানির হার বৃদ্ধি পেয়েছে: মৎস্য উপদেষ্টা ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবের ২৫টিতে একমত বিএনপি কুমিল্লা-৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য বাহাউদ্দিনের জমি-বাড়ি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

ফেসবুক-হোয়াটসঅ্যাপ ফের বন্ধ 

ফেসবুক-হোয়াটসঅ্যাপ ফের বন্ধ 

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে চলমান পরিস্থিতিতে আবারও মোবাইল নেটওয়ার্কে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন গ্রাহকরা। একই সঙ্গে মেটার আরও তিনটি প্ল্যাটফর্ম মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রামও চালানো যাচ্ছে না।

তবে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) স্পেকট্রাম (তরঙ্গ) বিভাগের দুজন কর্মকর্তা নাম-পরিচয় না উল্লেখ করে জানান, ফেসবুকের ক্যাশ সার্ভার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে শুনেছি। তবে তারা এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না।

অন্যদিকে, মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলো এ নিয়ে কথা বলতে নারাজ। গ্রামীণফোন ও রবির দুজন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা কিছু জানেন না বলে দাবি করেন।

রোববার (৪ আগস্ট) দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে মোবাইল নেটওয়ার্কে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন গ্রাহকরা।

এর আগে গত ২ আগস্ট দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মোবাইল নেটওয়ার্কে মেটা (ফেসবুক, মেসেঞ্জার, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ) বন্ধ করে দেওয়া হয়। প্রায় ৬ ঘণ্টার পর রাত সাড়ে ৭টার দিকে তা আবারও সচল হয়।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে গত ১৮ জুলাই রাত আনুমানিক ৯টার দিকে সারাদেশে ইন্টারনেট শাটডাউন হয়ে যায়। এরপর গত ২৩ জুলাই রাতে সীমিত পরিসরে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা সচল হয়। ধীরে ধীরে সব জায়গায় ব্রডব্যান্ড সেবা চালুর পর গত ২৮ জুলাই মোবাইল ইন্টারনেট সচল হয়।

তবে ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম ও টিকটকের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো তখনো বন্ধ রেখেছিল সরকার। ৩১ জুলাই প্ল্যাটফর্মগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের পর সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম খুলে দেওয়া হয়। তাদের কাছ থেকে বাংলাদেশের সংবিধান, নিজেদের কমিউনিটি গাইডলাইন এবং সহিংসতামূলক কনটেন্ট প্রচার না করার প্রতিশ্রুতিও পেয়েছে সরকার।